:::::এতে আছে::::::
১। সালাতে (নামাযে) পঠিত সূরা, তাসবিহ, দোআর অর্থ
২। সূরা ফাতিহাহ এবং ৩০ তম পারা সম্পূর্ণ
৩। শব্দে শব্দে অনুবাদ, গভীর শাব্দিক এনালাইসিস ও তাফসির আহসানুল বায়ান
৪। সালাতের ওয়াক্ত, ওয়াক্ত নোটিফিকেশান এবং কিবলা দিকনির্দেশনা
৫। Pinch zoom করে মন মত ফন্ট সাইজ পরিবর্তন করে নিন
৬। ছবি ও লেখা শেয়ার করার সুবিধা
৭। অটো সাইলেন্ট মোড
৮। নামাযের সময়সূচী দেখার জন্য উইজেট সুবিধা
৯। কোন অ্যাড নেই!
আল্লাহ কুরআনে বলেনঃ
“এবং আমার স্মরণার্থে নামায কায়েম কর” (২০:১৪),
“নিশ্চিতভাবে সফল মু’মিনরা, যারা নিজেদের নামাযে বিনয়াবনত”(২৩:১-২),
“...এবং নামায কায়েম কর। নিশ্চয় নামায অশ্লীল ও খারাপ কাজ হতে বিরত রাখে, এবং আল্লাহকে স্মরণ করাই সর্বশ্রেষ্ঠ কাজ...” (২৯:৪৫)
উপরের তিনটি আয়াত পড়ে আমরা বুঝতে পারছি যে, নামায আমাদের আল্লাহকে স্মরণ করাবে, বিনয়াবনত করবে এবং অশ্লীল ও খারাপ কাজ হতে বিরত রাখবে। কিন্তু বাস্তব চিত্র কি? আমরা নামাযে দাঁড়িয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য, চাকরি, কৃষি-ক্ষেত, পরিবারের সমস্যা, দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ভাবতে থাকি। আমরা মহাপরাক্রমশালী, মহাসম্মানিত, অতীব মর্যাদাবান মহান আল্লাহর সামনে কতটুকু বিনয়াবনত? লক্ষ কোটি মুসলিম প্রতি দিন পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করার পরপরেই তারা ইসলামের চোখে অশ্লীলতা ও অন্যায়ে লিপ্ত হচ্ছে (যেমন- সুদ খাওয়া, মিথ্যা বলা, গালি দেয়া, গীবত করা প্রমুখ)। এসব কেন হচ্ছে??
কারণ, আমরা জানি না নামাযে দাঁড়িয়ে, কুরআন তিলাওয়াতে, সিজদাতে, রুকুতে ও বৈঠকে বসে আমরা কি পড়ি!
এমতাবস্থায় নামায কেবল একটা প্রথা যা আমরা না বুঝে বলে যাচ্ছি। এই কি শিক্ষিত জাতির নমুনা? নামাযে কি পড়ছেন, তা আজ জানা জরুরী।
"কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে, যতজন তার অনুসরণ করবে, প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সাওয়াবের কোন কমতি হবে না।" [সহিহ মুসলিমঃ ২৬৭৮]
আপনার আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবের সাথে শেয়ার করুন!
আল্লাহ আমাদেরকে ইহকাল এবং পরকালে কল্যাণ দান করুন!
ফেসবুক: https://www.facebook.com/greentech0
Get to know Prayer times in Bangla and the meanings of what you say in prayer (namaz, salat, salah)